নিউজ ডেস্ক : সরকারী চাকরির বয়স বাড়ছে না। বয়সসীমা বাড়ানোর মত কোন পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়েছেন, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক। বুধবার জাতীয় সংসদে ফিরোজা বেগম চিনুর টেবিলে উত্থাপিত প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারী চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। মো. আয়েন উদ্দিনের অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, সরকারী চাকরিতে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রথা বাতিল করার কোন পরিকল্পনাও সরকারের নেই। বিশেষায়িত পদে এবং যে সকল সংস্থার কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন জনবল সংকট রয়েছে, সেসব সংস্থায় উপযুক্ত যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তিবর্গকে সরকার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।
এছাড়া প্রশাসনিক ও মামলা সংক্রান্ত জটিলতার কারণে যেসব দফতর-সংস্থা দ্রুত জনবল নিয়োগ সম্ভব না, সেসব দফতর-সংস্থায়ও অবসরপ্রাপ্ত সরকরী কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মাধ্যমে জনবল সংকট নিরসনসহ সরকারী কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা হয়। যে কারণে জনস্বার্থে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ অব্যাহত রাখার প্রয়োজনীয়তা এখনো আছে।
মাহজাবিন খালেদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ২০০৯ সালের জানুয়ারী থেকে এ পর্যন্ত সচিব পদে ১০৪ জন, অতিরিক্ত সচিব পদে ৬০৮ জন, যুগ্ম সচিব পদে ১৪০৭ জন, উপসচিব পদে ১৪১৪ জনসহ মোট তিন হাজার ৫৩৩ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে। জনপ্রশাসনে গতিশীলতা আনতে পদোন্নতি প্রক্রিয়াকে যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে পাবলিক সার্ভিস এ্যাক্ট প্রণয়ন করার হচ্ছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারী চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। মো. আয়েন উদ্দিনের অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী জানান, সরকারী চাকরিতে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রথা বাতিল করার কোন পরিকল্পনাও সরকারের নেই। বিশেষায়িত পদে এবং যে সকল সংস্থার কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন জনবল সংকট রয়েছে, সেসব সংস্থায় উপযুক্ত যোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তিবর্গকে সরকার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।
এছাড়া প্রশাসনিক ও মামলা সংক্রান্ত জটিলতার কারণে যেসব দফতর-সংস্থা দ্রুত জনবল নিয়োগ সম্ভব না, সেসব দফতর-সংস্থায়ও অবসরপ্রাপ্ত সরকরী কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মাধ্যমে জনবল সংকট নিরসনসহ সরকারী কাজের ধারাবাহিকতা রক্ষা করা হয়। যে কারণে জনস্বার্থে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ অব্যাহত রাখার প্রয়োজনীয়তা এখনো আছে।
মাহজাবিন খালেদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ২০০৯ সালের জানুয়ারী থেকে এ পর্যন্ত সচিব পদে ১০৪ জন, অতিরিক্ত সচিব পদে ৬০৮ জন, যুগ্ম সচিব পদে ১৪০৭ জন, উপসচিব পদে ১৪১৪ জনসহ মোট তিন হাজার ৫৩৩ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেয়া হয়েছে। জনপ্রশাসনে গতিশীলতা আনতে পদোন্নতি প্রক্রিয়াকে যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে পাবলিক সার্ভিস এ্যাক্ট প্রণয়ন করার হচ্ছে।