এক সময়ের ইসলামী ঐতিহ্যের দর্শনীয় স্থান স্পেনের বার্সেলোনায় বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মসজিদ নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
কাতারের বর্তমান আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-সানি স্পেনে বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম এই মসজিদ তৈরির প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি বার্সেলোনায় সৌধতুল্য একটি বুলরিংকে মসজিদে রূপান্তর করার প্রস্তাব করেছেন। বুলরিং বলা হয় সেই স্থানকে যেখানে ষাঁড়ের লড়াইয়ের আয়োজন করা হয়।
মসজিদটি নির্মাণে তিনি পাঁচ বছরে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার ব্যয় করবেন। ৪০ হাজার মুসল্লি ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন মসজিদটি হবে ইউরোপের সবচেয়ে বড় মসজিদ। মক্কা ও মদিনার বাইরে পরিকল্পিত মসজিদটি হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম।
আর এটাতে থাকবে ৩০০ টি মিনার, একটি মিলনায়তন, ৩০০ আসন বিশিষ্ট কুরআন অধ্যয়ন কেন্দ্র এবং ইসলামি শিল্প ও ইতিহাস সমৃদ্ধ একটি জাদুঘর।
বুলরিংটি ১৯১৪ সালে উদ্বোধন করা হয় এবং ষাঁড়ের লড়াই ও কনসার্টের ভেন্যু হিসেবে খ্যাতি লাভ করে। মালিক পক্ষ বালানা গ্রুপ এখনো জায়গাটির বিক্রি নিশ্চিত করেনি।
তবে স্পেনের একটি দৈনিক পত্রিকা জানিয়েছে যে, সৌধটির বর্তমান মালিকপক্ষ জায়গাটি বিক্রি করতে সম্মত হয়েছে। এর পরবর্তী ধাপের কাজ হচ্ছে সিটি কাউন্সিলের সম্মতি নিশ্চিত করা বার্সেলোনাই ইউরোপের একমাত্র বড় শহর যেখানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মুসলিম থাকা সত্ত্বেও কোনো মসজিদ নেই।
বার্সেলোনাতে সম্প্রতি কয়েকটি মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে কিন্তু এখন পর্যন্ত একটা মসজিদও নির্মাণ করা যায়নি।
সূত্র: গার্ডিয়ান
কাতারের বর্তমান আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-সানি স্পেনে বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম এই মসজিদ তৈরির প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি বার্সেলোনায় সৌধতুল্য একটি বুলরিংকে মসজিদে রূপান্তর করার প্রস্তাব করেছেন। বুলরিং বলা হয় সেই স্থানকে যেখানে ষাঁড়ের লড়াইয়ের আয়োজন করা হয়।
মসজিদটি নির্মাণে তিনি পাঁচ বছরে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার ব্যয় করবেন। ৪০ হাজার মুসল্লি ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন মসজিদটি হবে ইউরোপের সবচেয়ে বড় মসজিদ। মক্কা ও মদিনার বাইরে পরিকল্পিত মসজিদটি হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম।
আর এটাতে থাকবে ৩০০ টি মিনার, একটি মিলনায়তন, ৩০০ আসন বিশিষ্ট কুরআন অধ্যয়ন কেন্দ্র এবং ইসলামি শিল্প ও ইতিহাস সমৃদ্ধ একটি জাদুঘর।
বুলরিংটি ১৯১৪ সালে উদ্বোধন করা হয় এবং ষাঁড়ের লড়াই ও কনসার্টের ভেন্যু হিসেবে খ্যাতি লাভ করে। মালিক পক্ষ বালানা গ্রুপ এখনো জায়গাটির বিক্রি নিশ্চিত করেনি।
তবে স্পেনের একটি দৈনিক পত্রিকা জানিয়েছে যে, সৌধটির বর্তমান মালিকপক্ষ জায়গাটি বিক্রি করতে সম্মত হয়েছে। এর পরবর্তী ধাপের কাজ হচ্ছে সিটি কাউন্সিলের সম্মতি নিশ্চিত করা বার্সেলোনাই ইউরোপের একমাত্র বড় শহর যেখানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মুসলিম থাকা সত্ত্বেও কোনো মসজিদ নেই।
বার্সেলোনাতে সম্প্রতি কয়েকটি মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে কিন্তু এখন পর্যন্ত একটা মসজিদও নির্মাণ করা যায়নি।
সূত্র: গার্ডিয়ান