বিশ্বের অধিকাংশ প্রধানমন্ত্রীকেই দেখা যায় দেশের জনগণের চেয়ে নিজের আখের গুছিয়ে নিতে বেশি ব্যস্ত থাকতে। অথচ বিশ্বে এমন একজন প্রধানমন্ত্রী আছেন, যার দুটি মোবাইল ফোন ছাড়া অন্য কোন সম্পদ নেই। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেয়ার আগে তিনি একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। বলছি হিমালয় কন্যা নেপালের প্রধানমন্ত্রীর কথা।
নেপালে সাম্প্রতিক সমযে ভূমিকম্পের কারণে মানুষের দুঃখ-দুর্দশা লাঘবের চেষ্টা করছে পৃথিবীর অনেক দেশই। তবে নেপালের জনগন গর্বিত দেশটির প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালাকে নিয়ে। অনেকেই তাকে মনে করেন পৃথিবীর দরিদ্রতম প্রধানমন্ত্রী।
সাদামাটা জীবন যাপনের জন্য পরিচিত এই প্রধানমন্ত্রীর কোন ব্যক্তিগত বাড়ি-ঘর নেই, জমি নেই, নেই কোনো বিনিয়োগও। আর গাড়ি কিংবা মোটরবাইকও নেই। নেই কোন সোনা-রূপা। প্রধানমন্ত্রীত্বও তার জীবনে বদল আনতে পারেনি। তিনি সর্বক্ষণ নিজেকে ব্যস্ত রাখেন জনগণের জন্য। এমনকি ভূমিকম্পের সময় লাখ লাখ মানুষ যখন বাহিরে খোলা আকাশের নিচে রাত কাটাচ্ছিলেন। তখন তিনিও প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত বাসভবনে রাত্রীযাপন না করে, করেছেন জনগনের সাথে খোলাকাশের নিচে ।
সাদামাটা জীবন যাপনের জন্য পরিচিত এই প্রধানমন্ত্রীর কোন ব্যক্তিগত বাড়ি-ঘর নেই, জমি নেই, নেই কোনো বিনিয়োগও। আর গাড়ি কিংবা মোটরবাইকও নেই। নেই কোন সোনা-রূপা। প্রধানমন্ত্রীত্বও তার জীবনে বদল আনতে পারেনি। তিনি সর্বক্ষণ নিজেকে ব্যস্ত রাখেন জনগণের জন্য। এমনকি ভূমিকম্পের সময় লাখ লাখ মানুষ যখন বাহিরে খোলা আকাশের নিচে রাত কাটাচ্ছিলেন। তখন তিনিও প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত বাসভবনে রাত্রীযাপন না করে, করেছেন জনগনের সাথে খোলাকাশের নিচে ।