নওগাঁর সাপাহার উপজেলার কলমুডাঙ্গা সীমান্ত থেকে শহিদুল ইসলাম (২৮) নামে এক বাংলাদেশী গরু ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শহিদুল ইসলামকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বি এস এফ গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে কলমুডাঙ্গা সীমান্তের ২৩৭ নম্বর পিলারের পাশে এই ঘটনাটি ঘটে। নিহত শহিদুল সাপাহার উপজেলার বলদিয়াঘাট কলমুডাঙ্গা গ্রামের গেলাম মোস্তফার ছেলে।
নওগাঁ ১৪ বিজিবি’র কমান্ডিং অফিসার লে: কর্ণেল রফিকুল হাসান নিহত শহিদুলের সংঙ্গীদের বরাত দিয়ে জানান, বুধবার রাতে শহিদুল সহ ১০/১২ জন গরু আনতে সীমান্তের ওপারে যান। গরু নিয়ে ভোরে ফেরার পথে ভারতের ৩১ বিএসএফ’র একটি টহল দল তাদের ধাওয়া করলে অন্যরা পালিয়ে আসতে পারলেও শহিদুল ধরা পড়েন।
তার সংঙ্গীরা বলেন, বিএসএফ সদস্যরা শহিদুলকে ধরার পর হাসুয়া দিয়ে গলায় কোপ মারেন এবং তাকে ওই অবস্থায় ২৩৭ নম্বর পিলারের পাশে ফেলে রেখে যায়।
পরে বিজিবি সদস্যরা সেখানে গিয়ে শহিদুলের লাশ দেখতে পান এবং পুলিশে খবর দেন। সাপাহার থানা পুলিশ বেলা ১১ টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে শহিদুলের লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন।
১৪ বিজিবি’র কমান্ডিং অফিসার লে: কর্ণেল রফিকুল হাসান আরো জানান, আমরা ত্যাৎক্ষনিকভাবে বিএসএফ’র কাছে এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছি। তবে বিএসএফ’র দাবি তারা শহিদুলকে হত্যা করেনি। চোরাকারবারিদের আভন্ত্যরীন দ্বন্দ্ব এ হত্যাকান্ড ঘটতে পারে। এ নিয়ে আলোচনার জন্য পতাকা বৈঠক আহবান করা হয়েছে বলে জানান বিজিবি কর্মকর্তা।
নওগাঁ ১৪ বিজিবি’র কমান্ডিং অফিসার লে: কর্ণেল রফিকুল হাসান নিহত শহিদুলের সংঙ্গীদের বরাত দিয়ে জানান, বুধবার রাতে শহিদুল সহ ১০/১২ জন গরু আনতে সীমান্তের ওপারে যান। গরু নিয়ে ভোরে ফেরার পথে ভারতের ৩১ বিএসএফ’র একটি টহল দল তাদের ধাওয়া করলে অন্যরা পালিয়ে আসতে পারলেও শহিদুল ধরা পড়েন।
তার সংঙ্গীরা বলেন, বিএসএফ সদস্যরা শহিদুলকে ধরার পর হাসুয়া দিয়ে গলায় কোপ মারেন এবং তাকে ওই অবস্থায় ২৩৭ নম্বর পিলারের পাশে ফেলে রেখে যায়।
পরে বিজিবি সদস্যরা সেখানে গিয়ে শহিদুলের লাশ দেখতে পান এবং পুলিশে খবর দেন। সাপাহার থানা পুলিশ বেলা ১১ টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে শহিদুলের লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন।
১৪ বিজিবি’র কমান্ডিং অফিসার লে: কর্ণেল রফিকুল হাসান আরো জানান, আমরা ত্যাৎক্ষনিকভাবে বিএসএফ’র কাছে এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছি। তবে বিএসএফ’র দাবি তারা শহিদুলকে হত্যা করেনি। চোরাকারবারিদের আভন্ত্যরীন দ্বন্দ্ব এ হত্যাকান্ড ঘটতে পারে। এ নিয়ে আলোচনার জন্য পতাকা বৈঠক আহবান করা হয়েছে বলে জানান বিজিবি কর্মকর্তা।