আন্তর্জাতিক ডেস্ক : চীনের সাবেক নিরাপত্তা প্রধান ঝাউ ইয়ংকাংকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় তিয়ানজিন শহরের একটি আদালত। বৃহস্পতিবার চীনা গণমাধ্যমের খবরে এ কথা জানানো হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত ঝাউ ইয়ংকাং আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন না বলে জানিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁসের অভিযোগ আনা হয়েছে।
২০১২ সালে চীনের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধানের পদ থেকে অবসরে যান তিনি। এ সময় চীনের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তিদের একজন ছিলেন ঝাউ।
চীনা বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, তার আত্মীয়-স্বজন, প্রেমিকা ও বন্ধুদের সাহায্য করার জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করে করে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্যে সুবিধা দিয়েছেন তিনি।
সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, ঝাউ একাধিক নারীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। অর্থের জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন তিনি। ২০১৪ সালের জুলাইয়ে তার বিরুদ্ধে তদন্তের ঘোষণা দেয়া হয়।
তাকে ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি থেকে বহিষ্কার করা। কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর স্ট্যান্ডিং কমিটির নয় সদস্যের মধ্যে তিনি ছিলেন একজন। সূত্র : বিবিসি
দণ্ডপ্রাপ্ত ঝাউ ইয়ংকাং আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন না বলে জানিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণ, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য ফাঁসের অভিযোগ আনা হয়েছে।
২০১২ সালে চীনের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধানের পদ থেকে অবসরে যান তিনি। এ সময় চীনের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তিদের একজন ছিলেন ঝাউ।
চীনা বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানিয়েছে, তার আত্মীয়-স্বজন, প্রেমিকা ও বন্ধুদের সাহায্য করার জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করে করে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্যে সুবিধা দিয়েছেন তিনি।
সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, ঝাউ একাধিক নারীর সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন। অর্থের জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন তিনি। ২০১৪ সালের জুলাইয়ে তার বিরুদ্ধে তদন্তের ঘোষণা দেয়া হয়।
তাকে ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি থেকে বহিষ্কার করা। কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর স্ট্যান্ডিং কমিটির নয় সদস্যের মধ্যে তিনি ছিলেন একজন। সূত্র : বিবিসি