ইসলাম ডেস্ক: পবিত্র কাবার দ্বারপ্রান্তে অবস্হিত কুপকে জমজম কুপ বলে। এই কুপ আল্লাহতায়ালার কুদরতের একটি মহা নিদর্শন। পৃথিবীতে যত আশ্চর্যজনক সৃষ্টি রয়েছে জমজম কুপ তার অন্যতম। এর পানি কখনো নিঃশেষ হয় না। হজরত ইবরাহীম (আ.) আল্লাহর নির্দেশে বিবি হাজেরা ও পুত্র ইসমাঈলকে মক্কার বিজন এলাকায় রেখে যাবার পর যখন তাদের সামান্য খাবার নিঃশেষ হয়ে গিয়েছিল এবং দুগ্ধপোষ্য শিশু ইসমাঈল (আ.) তৃষ্ণায় ছটফট করছিলেন, তখন হাজেরা (আ.) ব্যাকুল হয়ে সাফা-মারওয়ায় ছোটাছুটি করছিলেন। আল্লাহ তার এ ব্যাকুলতা দেখে জিবরাঈল (আ.)-কে পাঠিয়ে দেন এবং জিবরাঈল (আ.) স্বীয় পাখার আঘাতে ইসমাঈল (আ.)-এর পায়ের নিচ থেকে এ কুদরতি ঝরনা নিঃসরণ করেন। হাজেরা (আ.) ফিরে এসে যখন দেখলেন-শিশু ইসমাঈল শুয়ে আছে, আর তার পাশ দিয়ে পানির ফোয়ারা ছুটে চলেছে; তখন তিনি চারদিকে বাঁধ দিয়ে আটকাতে লাগলেন। ধারণা করা হয়, হাজেরা (আ.) যদি ওই দিন পানিকে না আটকাতেন তাহলে পুরো দুনিয়া সয়লাব হয়ে যেত।
আসুন জেনে নিই পবিত্র এই কূপ সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য
১) আল্লাহ তা’লার অসীম কুদরতে ৪০০০ বছরপূর্বে সৃষ্টি হয়েছিল।
২) ভারী মোটরেরসাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০ লিটারপানি উত্তোলন করার পরও পানি ঠিকসৃষ্টির সূচনাকালেরন্যায়।
৩) পানির স্বাদ পরিবর্তন হয়নি,জন্মায়নিকোন ছত্রাক বা শৈবাল।
৪) সারাদিন পানি উত্তোলন শেষে,মাত্র ১১ মিনিটেই আবার পূর্ণ হয়ে যায় কূপটি।
৫) এই কূপের পানি কখনও শুকায়নি,সৃষ্টির পর থেকে একইরকম আছে এরপানি প্রবাহ, এমনকি হজ্ব মউসুমে ব্যবহার ক’য়েক গুন বেড়ে যাওয়া সত্বেও এই পানির স্তর কখনও নিচে নামে না।
৬) সৃষ্টির পর থেকে এর গুনাগুন, স্বাদ ওএর মধ্যে বিভিন্ন উপাদান একই পরিমানে আছে।
৮) এই কূপের পানির মধ্যে ক্যালসিয়ামও ম্যাগনেসিয়াম সল্ট এর পরিমানঅন্যান্য পানির থেকে বেশী, এজন্য এইপানি শুধু পিপাসা মেটায় তা না, এইপানি ক্ষুধাও নিবারণ করে।
৯) এই পানিতে ফ্লুরাইডের পরিমানবেশী থাকার কারনে এতে কোন জীবানু জন্মায় না ।
১০) এই পানি পান করলে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।
আসুন জেনে নিই পবিত্র এই কূপ সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য
১) আল্লাহ তা’লার অসীম কুদরতে ৪০০০ বছরপূর্বে সৃষ্টি হয়েছিল।
২) ভারী মোটরেরসাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০ লিটারপানি উত্তোলন করার পরও পানি ঠিকসৃষ্টির সূচনাকালেরন্যায়।
৩) পানির স্বাদ পরিবর্তন হয়নি,জন্মায়নিকোন ছত্রাক বা শৈবাল।
৪) সারাদিন পানি উত্তোলন শেষে,মাত্র ১১ মিনিটেই আবার পূর্ণ হয়ে যায় কূপটি।
৫) এই কূপের পানি কখনও শুকায়নি,সৃষ্টির পর থেকে একইরকম আছে এরপানি প্রবাহ, এমনকি হজ্ব মউসুমে ব্যবহার ক’য়েক গুন বেড়ে যাওয়া সত্বেও এই পানির স্তর কখনও নিচে নামে না।
৬) সৃষ্টির পর থেকে এর গুনাগুন, স্বাদ ওএর মধ্যে বিভিন্ন উপাদান একই পরিমানে আছে।
৮) এই কূপের পানির মধ্যে ক্যালসিয়ামও ম্যাগনেসিয়াম সল্ট এর পরিমানঅন্যান্য পানির থেকে বেশী, এজন্য এইপানি শুধু পিপাসা মেটায় তা না, এইপানি ক্ষুধাও নিবারণ করে।
৯) এই পানিতে ফ্লুরাইডের পরিমানবেশী থাকার কারনে এতে কোন জীবানু জন্মায় না ।
১০) এই পানি পান করলে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।